Reviews with the most likes.
জীবনানন্দের দু-দন্ড শান্তির মতোন কাব্যিক ফ্লেভার না হলেও অনেককাল পর হুমায়ূন আহমেদ, তাও বছরের শেষে সেমিস্টার ব্রেকে—প্রাগৈতিহাসিক সূখানুভব হইলো। সবচে এভারেজ বইগুলোর একটা ধরা যায় ইহা, তবে অধিকাংশ গল্প ( না কাহিনি?) ইন্ট্রেস্টিং বহুত।
১। হোটেল আহমেদিয়া দিয়ে শুরু করি, মেইনস্ট্রিম মুক্তিযুদ্ধের বয়ানের বাইরেও আমরা দেখতে পাই অনেক প্রো-পাকিস্তানিও এরকম ওয়ার-ক্রাইমের শিকার হয়েছিলেন (মুক্তিযোদ্ধা দল কর্তৃক হুমায়ূন আহমেদের নানার হত্যা) এবং লেখা হতে প্রাপ্ত অনুসিদ্ধান্ত: উক্ত সময়ে পক্ষ-বিপক্ষ বিভাজনটা গ্রে এরিয়ার।
২। সিজোফ্রেনিয়া নিয়ে ঘাঁটছিলাম এমন সময়েই “ইংলিশম্যান” লেখাটা পড়া হইলো, এবং সেজন্য পাগলদের সমন্ধে রহস্যযুক্ত কৌতূহল বৃদ্ধি পাওয়াটা অস্বাভাবিক নয়, তবে অনেক নাটকীয় করে লিখসেন লেখক, যেটার মেইন চরিত্রের সত্যতা নিয়ে একটু কনফিউজড।
৩। যেটার সত্যতা নিয়ে কনফিউজড নই, ইনি হলেন “সমুদ্রদর্শন” গল্পের ক্যারেক্টার, মোখলেসুর রহমান, ব্যক্তিটি বাস্তবে এক্সিস্ট করেন এবং কাহিনিটি বড়ই চমকপ্রদ।
বাকি স্টোরিস প্রায়শই “বিলো এভারেজ-হুমায়ূন আহমেদ টাইপ” চলে যেটা ম্যানশন না করলেও যুতসই, সেজন্য স্যাডনেস মিশ্রিত তিন-তারা।
ডিসেম্বর ২৬, ২০২৩।