Ratings10
Average rating3.5
'It made me rethink the roots of our deepest fears and insecurities, and why we often disappoint ourselves in how we manifest them' Bill Clinton, Guardian Winner of the Pulitzer Prize in 1974 and the culmination of a life's work, The Denial of Death is Ernest Becker's brilliant and impassioned answer to the 'why' of human existence. In bold contrast to the predominant Freudian school of thought, Becker tackles the problem of the vital lie - man's refusal to acknowledge his own mortality. The book argues that human civilisation is a defence against the knowledge that we are mortal beings. Becker states that humans live in both the physical world and a symbolic world of meaning, which is where our 'immortality project' resides. We create in order to become immortal - to become part of something we believe will last forever. In this way we hope to give our lives meaning. In The Denial of Death, Becker sheds new light on the nature of humanity and issues a call to life and its living that still resonates decades after it was written.
Reviews with the most likes.
I really want to come back to this book. I remember reading it when I was 18 just before I came to Cambridge, and it staggered me and blew my mind. It'd be really interesting to come revisit it years later, now that I have (hopefully) become better read, and whether it has the same impact.
If only I could take back the time I spent reading this masturbatory psychobabble and instead used it to re-watch Rick And Morty, I would've learnt a whole lot more than what I got out from reading this pseudo-science.
I first learnt about The Denial of Death when I was watching my first film from Woody Allen - Annie Hall. The witty, self-deprecating humor with subtle hints about problems of humanity was right up my alley, and so naturally the book referenced also caught my attention. The Pulitzer prize was a cherry on top. Recently, it also got heavily referenced in one of videos of the film analysis channel - Like Stories of Old.
And so my curiosity peaked and with a great enthusiasm, I picked up this book.
The central theme of Death and how we shape our lives around it was an intriguing theme and our need for hero-worship was a very interesting idea. However things started to go downhill the moment Freud came into picture. Even though Ernest Becker repeatedly mentioned how Freud got a lot of the things wrong and tried to bring out later thinkers' nuanced theories, it was clear that he worshipped Freud. How else can you explain a whole chapter on root-causing the times when “The Great Freud” fainted and trying to analyze the possible reasons! And then there's one chapter called “Perversions” where he declares homosexuality a “problem” to be solved and analyzes it to say that people engage in this act because they are trying to rebel against carnal reality of their existence being for the sole purpose of procreation. What bullshit!
Maybe this book deserves a place in history as a testament to our mistakes and how we used to treat genuine illnesses not through science but by psychobabble.
Thought Provoking.
কিন্তু আমি Becker এবং তিনি যাদের উদ্ধৃতি দিয়েছেন প্রায়শই, সেই Yung, Rank, Kierkegaard প্রমুখের অবজার্ভেশনের তারিফ করছি বটে কিন্তু কনক্লুশনগুলো মেনে নিতে পারছি না।
তবে মনে রাখা উচিত, বইটা বেশ পুরনো। এরমধ্যে আমরা নিউরোসায়েন্স, সাইকোলজি, জেনেটিক্সে অনেকটা এগিয়েছি। যে স্টোয়িক ও পজিটিভ নিহিলিস্ট ভাবধারা আজকাল জনপ্রিয় হচ্ছে তা হয়ত তখনও অতটা জনপ্রিয় হয়নি। বাঁচার জন্য, স্যানিটি রক্ষার জন্য জীবনের যে একটা ‘অর্থ' থাকতেই হবে এমন একটা ধারণা এই বইটার ভিত্তি। আরেকটা জিনিস অ্যাজিউম করে নিয়েছেন বেকার যে ইভোল্যুশন আমাদের কিছু ক্ষমতা ‘দিয়েছে', এমনটা যেন ইভোল্যুশের স্বাধীন ইচ্ছা আছে। ইভোল্যুশন, আমরা যতদূর জানি, অন্ধ।
বেকার সাহেব (এবং অটো র্যাঙ্কও) মনে করেন, শেষমেশ একজন ঈশ্বর এবং ধর্ম প্রয়োজন পড়ে মানুষের এক্সিস্টেনশিয়াল ক্রাইসিস থেকে মুক্তি পেতে। মূল যুক্তিটা হচ্ছে কোনো একটি হায়ার অথোরিটির এনডোর্সমেন্ট ছাড়া মানুষ চলতে পারে না। শেষ পয়েন্টটিতে আমি খানিকটা একমত, তবে এরজন্য ধর্ম প্রয়োজন (আমরা সাধারণত ধর্ম বলতে যা বুঝি সেই ধর্মের কথা বলছি না, বরং হারিরি ধর্মের যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তার বইতে, অর্থাৎ মোটাদাগে, “যা আমাদের এথিকসকে অথরিটি দেয় তাই ধর্ম”)। তা হতে পারে লিবারালিজম, লিবারালিজমের সংকট কী হতে পারে তা এখানে গুরুত্বপূর্ণ না। আমি শুধু বলতে চাচ্ছি ঈশ্বরবিহীন নতুন ‘ধর্ম'গুলো সে জায়গায় আসতে পারে, এবং তা হচ্ছেও।
সাইকোঅ্যানালাইসিস আজ অব্দি বোধহয় শুদ্ধ বিজ্ঞান না। এর অনেকটাই মানুষের সাবজেক্টিভ রিয়্যালিটির ওপর নির্ভরশীল এবং সাবজেক্টিভ রিয়্যালিটির এই অংশগুলো যথার্থভাবে ট্রান্সফার বা প্রকাশের বিশেষ সুবিধা মানুষের নেই। কনভার্সেশনই শেষ ভরসা। অনেকটাই অন্ধের হাতি দেখার মত অবস্থা। সেসব মেনে নিলে সাইকোঅ্যালাইসিসের রথী-মহারথীরা যথার্থই জিনিয়াস। কিন্তু শুদ্ধ বিজ্ঞান হতে হয়ত অনেকটা দূর যেতে হবে।